ওজন নিয়ন্ত্রণের ২৫ টি টিপস,
১. খাবার খাওয়ার মধ্যে যেন বেশি সময়ের ব্যবধান থাকা ঠিক না ।
২. আজকাল বেশিরভাগ চাকরিও সেই ডেস্কে বসে, তাই মেয়েদের ক্ষেত্রে দৈনিক ক্যালোরি গ্রহনের পরিমান দিনে ১০০০-১৫০০ বেশি না হওয়াই ভাল। পুরুষের শারিরিরক চাহিদা একটু বেশি বিধায় তাদের জন্য ২০০০ ক্যালোরি বরাদ্দ।
৩. রোজ দিনে হালকা শরীরচর্চা করা জরুরি। দৈনিক অন্তত ২০ মিনিট ব্যায়ামে। হাটার অভ্যাস বাড়ানো উচিত ।
৪. রাতের খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর একটু হেঁটে নিতে পারেন। এতে শরীর ঝরঝরে থাকবে।
৫. নিজের শরীরের সাথে মানানসই ব্যায়াম বেছে নেবেন এবং দৈনিক সময়মত করবেন ব্যায়ামটুকু।
৬. প্রত্যেক সপ্তাহে একই দিনে ও একই সময়ে ওজন মাপুন। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করবে ।
৭. খাওয়াদাওয়ার সঠিক সময় মেনে চলুন। এটি হজম ক্ষমতা গতিশীল রাখতে সহায়তা করবে ।
৮. পেট দীর্ঘক্ষণ খালি রাখবেন না।
৯. ভাজা-পোড়া খাবেন কম ।
১০. নির্দিষ্ট বেলার খাবারের মাঝের সময়ে যদি খিদে পায়,তাহলে প্রচুর পরিমানে পানি খান।
১১. মিষ্টি, কোমল পানীয়, কেক ইত্যাদি খাবার কম খাওয়া উচিত ।
১২. প্রাণীজ ফ্যাট ও ডালডা খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিন। মাংস খেলে চামড়া ও চর্বি বাদ দিয়ে খেতে হবে ।
১৩. অতিরিক্ত দুধ জাতীয় খাবার যেমন মাখন বা চিজ বেশি খাবেন না।
১৪. দিনে দুইকাপ গ্রিন টি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
১৫. মাদকজাতীয় দ্রব্যের নেশা স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দেয় ।
১৬. লাল চালের ভাত ও লাল আটার রুটি খেতে পারলে ভালো।
১৭. দুপুরে ও রাতে অবশ্যই সালাদ ও কম মশলায় রান্না সবজি খেতে হবে।
১৮. খাবারের প্লেটের আকার ছোট করুন এবং একবারের বেশি দুবার নিয়ে খাওয়ার প্রবণতা ত্যাগ করুন।
১৯. চেষ্টা করুন সকালে ভারী ব্রেকফাস্ট করার। সামান্য ভারী লাঞ্চ এবং হালকা ডিনার করার।
২০. চিনি খাওয়া কমিয়ে নিয়ে আসুন ।
২১. নাস্তা হিসাবে খান বাদাম, মুড়ি, ফল, ডায়েট বিস্কিট।
২২.অধিক কার্বোহাইড্রেড শরীর মোটা করে দেয় ।
২৩. ডায়েট করতে গিয়ে কখনোই না খেয়ে থাকবেন।
২৪. দিনে অন্তত চার থেকে পাঁচ বার খাওয়া ভালো।
২৫. বেশী রিচ খাবার সকালেই খাওয়া ভালো ।